গুহার উচ্চতা ৬ ফুট। চওড়ায় তা ৪-৫ ফুট। কিছু দূর গিয়ে ওই গুহা ভাগ হয়ে গিয়েছে দুই দিকে। ডান দিকে সুড়ঙ্গের দৈর্ঘ্য প্রায় ৬০ ফুট। তার পর সুড়ঙ্গের ওই অংশ চলে গিয়েছে পাহাড়ের ভিন্ন প্রান্তে। সে দিকেও একটি মুখ রয়েছে গুহাটির। কিন্তু বাঁ দিকের অংশটি প্রায় ২০০ ফুট দীর্ঘ। সুড়ঙ্গের এই অংশে দু'দিকে মোট সাতটি কুঠুরির সন্ধানও পাওয়া গিয়েছে। যা লম্বা এবং চওড়ায় যথাক্রমে ২০ ফুট ও ৭ ফুট। স্থানীয় গবেষকের মতে, তা মানুষের বসবাসের উপযুক্ত।। মধুসূদনের কথায়, ''ওই সুড়ঙ্গ সংরক্ষণ করা উচিত। এর সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা আছে। এই সুড়ঙ্গ গুহাবাসী আদিম মানুষের তৈরি করা হতে পারে।'ওই কুঠুরিগুলিতে আলাদা আলাদা পরিবার বসবাস করত বলেও জানিয়েছেন তিনি।থানীয় বাসিন্দারা অবশ্য বহু কাল ধরেই ওই গুহার খোঁজ জানতেন। তাঁদের কাছে ওই সুড়ঙ্গ 'সুইন্ড' হিসাবে পরিচিত। দিন কয়েক আগে ওই সুড়ঙ্গের হদিস পান মধুসূদন। তিনি স্থানীয় ইতিহাস চর্চা করেন।