পেটের মেদ কমাতে দূরে থাকুন এই ৯টি খাবার থেকে, দেখেনিন একঝলকে
পেটের মেদ কমাতে মানুষের চিন্তার শেষ নেই। ডায়েট করে আর ব্যায়াম করে শরীরের অন্যান্য অংশের মেদ কমলেও পেটের মেদ কমে না। আবার পেটের মেদ কমানোর জন্য অনেক অনেক রকম ব্যায়াম করেন। তবে কয়েকটি খাবার আপনার তালিকা থেকে বাদ দিতে পারলে পেটের মেদ কমাতে পারবেন সহজে। চলুন জেনে নেওয়া যাক।
হোয়াইট ব্রেড:
আপনি যদি পেটের মেদ কমাতে চান তবে অবশ্যই আপনাকে পাউরুটি খাওয়া বাদ দিতে হবে। হোয়াইট ব্রেড খাওয়ার ফলে পেটে মেদ জমা হয় যা সহজে কমানো সম্ভব হয় না।
ডায়েট সোডা:
গবেষণা বলছে যারা ডায়েট সোডা খায় তাদের তুলনায় যারা খায় না তাদের পেটে মেদের পরিমাণ বেশি। পেটের মেদ কমাতে চাইলে ডায়েট সোডাকে আপনার খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে।
ফলের শরবত:
বাজারে যেসব ফলের শরব্ত পাওয়া যায় তাতের প্রচুর পরিমাণে চিনি মেশানো থাকে। আর শরবতের এই চিনি পেটের ভিসারেল মেদ বাড়ায়। প্রয়োজনে বাসায় তাজা ফলের শরবত চিনি ছাড়া খাওয়া যেতে পারে।
চকলেট:
সব চকলেট খারাপ বিষয়টি এমন না। ডার্ক চকলেট শরীরের জন্য অনেক উপকারী। কিন্তু যেগুলো মিল্ক চকলেট সেগুলো চিনিতে ভরপুর যা পেটের মেদ বাড়ায় দ্রুত।
আলুর চিপস:
হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা অনুযায়ী আলুর চিপস পেটের মেদ বাড়ানোর জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী। আলুর চিপস স্যাচুরেটেড ফ্যাটে ভরপুর যা পেটসহ শরীরের মেদ বাড়ায়।
পিজ্জা:
পিজ্জা এমন একটা খাবার যা সবারই কম বেশি পচ্ছন্দ। পিজ্জাতে প্রচুর পরিমাণে স্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে পেটের মেদ বাড়ায়।
লো ফ্যাট পেস্ট্রি:
লো ফ্যাট বিষয়টি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো মনে হলেও সেইরকম না। পেস্ট্রি মাত্রই প্রসেসসড ময়দা,চিনি ও সোডিয়াম রয়েছে যা পেটের মেদ বাড়ায় খুব দ্রুত।
ফ্রেঞ্চ ফ্রাইস:
হার্ভাডের একটি গবেষণায় উঠে এসেছে যারা প্রতিদিন ফ্রেঞ্চ ফ্রাই খায় তাদের ওজন যারা খায় না তাদের তুলনায় চার বছরে দেড় কেজি বাড়ে।
আইস ক্রিম:
আইস ক্রিম ক্যালোরিতে ভরপুর একটি খাবার। প্রতিদিন আইস ক্রিম খেলে শরীরে বিশেষ করে পেটে মেদ জমবে দ্রুত।