চূড়ান্ত হয়েছে তালিকা এবার সবুজ সাথীর সাইকেল পাবে ১২ লক্ষ পড়ুয়া

চূড়ান্ত হয়েছে তালিকা এবার সবুজ সাথীর সাইকেল পাবে ১২ লক্ষ পড়ুয়া

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের একাধিক জনমুখী প্রকল্প রাজ্য ছাড়িয়ে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক মঞ্চে সমাদৃত। সবুজ সাথী সেরকমই একটি সাড়া জাগানো প্রকল্প। স্কুল পড়ুয়াদের সাইকেল তুলে দেওয়া হয় এই প্রকল্পে। চলতি আর্থিক বর্ষে মোট ১২লক্ষ পড়ুয়াকে সাইকেল বন্টন করা হবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

স্কুলগুলি থেকে আসা রিপোর্টের ভিত্তিতেই এই সংখ্যা ধার্য করা হয়েছে।

কোন জেলায় কত সাইকেল প্রয়োজন তা ঠিক করতে স্কুল ধরে ধরে নাম নথিভুক্ত করা হয়েছে। এর আগে দেখা গিয়েছিল বাড়তি সাইকেল পড়ে নস্ট হয়েছে। এবার যাতে তেমন পরিস্থিতি তৈরি না হয় তার জন্য প্রথম থেকে তত্‍পর অনগ্রসর শ্রেণী কল্যাণ দপ্তর। বাংলার শিক্ষা পোর্টালে পড়ুয়া বা প্রকল্পের উপভোক্তাদের নামের যে তালিকা রয়েছে স্কুলগুলি তার সঙ্গে মিলিয়ে ঝাড়াই বাছাই করে সংশোধিত তালিকা তৈরি করে পাঠিয়েছে। ফলে বাস্তবে কতসংখ্যক পড়ুয়া সাইকেল পাবে তার একটা স্পষ্ট পরিসংখ্যান পাওয়া যাচ্ছে।

সাইকেলের সংখ্যা চূড়ান্ত করে জেলায় জেলায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। এরপর সাইকেল উত্‍পাদক সংস্থাকে টেন্ডার এর মাধ্যমে বেছে নেওয়া হবে। ওয়ার্ক অর্ডারের পর বিপুল সংখ্যক সাইকেল তৈরি করতে ভালোই সময় লাগবে। তারপর শুরু হবে স্কুলে সাইকেল বন্টন। তবে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের আধিকারিকেরা মনে করছেন আরো দুমাস সময় লাগতে পারে।

স্কুলগুলি থেকে আসা রিপোর্টের ভিত্তিতেই এই সংখ্যা ধার্য করা হয়েছে।

কোন জেলায় কত সাইকেল প্রয়োজন তা ঠিক করতে স্কুল ধরে ধরে নাম নথিভুক্ত করা হয়েছে। এর আগে দেখা গিয়েছিল বাড়তি সাইকেল পড়ে নস্ট হয়েছে। এবার যাতে তেমন পরিস্থিতি তৈরি না হয় তার জন্য প্রথম থেকে তত্‍পর অনগ্রসর শ্রেণী কল্যাণ দপ্তর। বাংলার শিক্ষা পোর্টালে পড়ুয়া বা প্রকল্পের উপভোক্তাদের নামের যে তালিকা রয়েছে স্কুলগুলি তার সঙ্গে মিলিয়ে ঝাড়াই বাছাই করে সংশোধিত তালিকা তৈরি করে পাঠিয়েছে। ফলে বাস্তবে কতসংখ্যক পড়ুয়া সাইকেল পাবে তার একটা স্পষ্ট পরিসংখ্যান পাওয়া যাচ্ছে।

সাইকেলের সংখ্যা চূড়ান্ত করে জেলায় জেলায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। এরপর সাইকেল উত্‍পাদক সংস্থাকে টেন্ডার এর মাধ্যমে বেছে নেওয়া হবে। ওয়ার্ক অর্ডারের পর বিপুল সংখ্যক সাইকেল তৈরি করতে ভালোই সময় লাগবে। তারপর শুরু হবে স্কুলে সাইকেল বন্টন। তবে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের আধিকারিকেরা মনে করছেন আরো দুমাস সময় লাগতে পারে।