তরমুজ হাতে নিয়েই সঙ্গীকে অনেকটা সময় গভীর চুম্বন! লাদাখের ঠান্ডাতেও ছড়াল উষ্ণতা

তরমুজ হাতে নিয়েই সঙ্গীকে অনেকটা সময় গভীর চুম্বন! লাদাখের ঠান্ডাতেও ছড়াল উষ্ণতা

তিনি ভীষণ ভাবেই মুক্ত মনের মানুষ। জীবন উপভোগ করাতে বিশ্বাস করেন মিলিন্দ। নিন্দুকদের মুখে ছাঁই দিয়ে বহুদিন ধরেই নিজের সর্তে জীবনযাপন করছেন। ফিটনেস তাঁর প্যাশন। শুধু নিজেই নন, তাঁর মা ও স্ত্রী এই মন্ত্রে দীক্ষিত। একই সঙ্গে মিলিন্দ ছড়ান প্রেমের বার্তাও।

তাঁর স্ত্রীর বয়স অনেক কম। অঙ্কিতা ও মিলিন্দের বিয়ে হয় ২০১৮এ। এর আগে মিলিন্দের স্ত্রী ছিলেন এক ফঁরাসি অভিনেত্রী। ২০০৬ গোয়ায় তাঁদের বিয়ে হয়, বিচ্ছেদ হয় ২০০৯এ। এরপর মিলিন্দের জীবনে আসেন অঙ্কিতা কোনওয়ার। মিলিন্দের ঘরণী হিসেবে তিনি এখন সুপরিচিত।

জনসমক্ষে আদরের আদানপ্রদানে বিশ্বাসী মিলিন্দ ও অঙ্কিতা। একে অপরকে চুমু খেতে নিতে হয় না কোনও গোপন আশ্রয়। তাই তো পাহাড়ের উপরে স্ত্রীর ঠোঁটে ঠোঁট রেখে দীর্ঘক্ষণ চুমু খেতে দ্বিধা করেননি মিলিন্দ। লাদাখের ঠান্ডায় দু'জনে মিলে ছড়িয়ে দিয়েছিলেন উষ্ণতা। সঙ্গী ছিল মিলিন্দের হাতে থাকা তরমুজের টুকরো! মুহূর্তটা যে খুবই আবেগঘন তা বুঝিয়ে দিয়েছেন মিলিন্দ। তিনি লিখেছেন নীল উজ্জ্বল আকাশ, সুস্বাদু তরমুজ, মিষ্টি চুমু! লাদাখে এর থেকে ভাল আর কী হতে পারে? সত্যিই তো মনোরম পরিবেশে কাছে মানুষের সঙ্গে এমন মধুর সময় কাটানোর থেকে ভাল আর কী হতে পারে।

এই ভিডিওটা কিছুদিন পুরনো। ১০ সেপ্টেম্বর এটি পোস্ট করেন মিলিন্দ। তবে ভিডিওটি ট্রেন্ড করছে এখনও। ইনস্টাগ্রাম খুললেই জ্বলজ্বল করছে মিলিন্দ ও তাঁর স্ত্রী অঙ্কিতার গভীর প্রেম। একই সঙ্গে মিলিন্দ পোস্ট করেছেন তাঁর সাইকেল চালানোর ভিডিও। প্রধানমন্ত্রী জন্মদিন উপলক্ষ্য ধরোই বাঁধ থেকে অম্বাজি পর্যন্ত বিস্তৃত রাস্তার উদ্বোধন করেন তিনি সাইকেল চালিয়ে। ২৮ কিলোমিটার পথ সাইকেল চালিয়ে অতিক্রম করেন তিনি। পথের শেষে সকলের সঙ্গে ছবি তোলেন মিলিন্দ সোমান।